শিক্ষার্থী বিভা রানী রায়কে শ্লীলতাহানি,মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার শাস্তির দাবী

গত ৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও-পীরগঞ্জ উপজেলার বসভাঙ্গা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুসলিম মুক্তারুল ইসলাম মুক্তা সংখ্যালঘু হিন্দু শিক্ষার্থী বিভা রানী রায়কে শ্লীলতাহানি, অপহরণ করে অশ্লীল ছবি তোলা এবং ধর্ষন চেষ্টার প্রতিবাদে শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে পীরগঞ্জ উপজেলার কোঠাপাড়া বশভাংগা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মানববন্ধনে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা, সহপাঠী এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্যে বলেন- বসভাঙ্গা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তা দীর্ঘদিন ধরেই ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে পড়িয়ে আসছিলেন। বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে তিনি ভুক্তভোগী ছাত্রীকে অপহরণ করে অশ্লীল ছবি তোলেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন।   এর আগেও তিনি তার বিদ্যালয়ের বেশ কিছু ছাত্রীকে যৌন হয়রানী করেন যা ওই ছাত্রীদের পরিবার মান সম্মানের ভয়ে মুখ খোলেনি। এখন তিনি মোটা অংকের টাকা দিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ ধরনের ক’রুচিপূর্ণ মানুষ শিক্ষক হিসেবে বহাল থাকতে পারেন না বলে জানান বক্তারা। এছাড়াও তাকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে তার যথোপযুক্ত শাস্তির দাবীও জানান বক্তারা । এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার ব্যক্তিগত মুঠোফোনে (০১৭২১০১১৪২৮ ) যোগাযোগ করা হলে তার স্ত্রী তামান্না অক্তার লাকী জানান- মুক্তারুল ইসলাম বাসায় নেই এবং তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যে। তিনি একজন আদর্শ শিক্ষক এবং আদর্শ পিতা। এলাকার এবং বিদ্যালয়ের একটি ক’চক্রি মহল তাকে ফাসানোর জন্যই এসব করছে। এছাড়াও এ বিষয়ে মোটা অংকের টাকা দিয়ে সমাধানের ব্যাপরটিও মিথ্যে বলে তিনি জানান।


 গত ৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরগাঁও-পীরগঞ্জ উপজেলার বসভাঙ্গা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুসলিম মুক্তারুল ইসলাম মুক্তা সংখ্যালঘু হিন্দু শিক্ষার্থী বিভা রানী রায়কে শ্লীলতাহানি, অপহরণ করে অশ্লীল ছবি তোলা এবং ধর্ষন চেষ্টার প্রতিবাদে শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে পীরগঞ্জ উপজেলার কোঠাপাড়া বশভাংগা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মানববন্ধনে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা, সহপাঠী এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্যে বলেন-
বসভাঙ্গা বসন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তা দীর্ঘদিন ধরেই ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে পড়িয়ে আসছিলেন। বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে তিনি ভুক্তভোগী ছাত্রীকে অপহরণ করে অশ্লীল ছবি তোলেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন।

এর আগেও তিনি তার বিদ্যালয়ের বেশ কিছু ছাত্রীকে যৌন হয়রানী করেন যা ওই ছাত্রীদের পরিবার মান সম্মানের ভয়ে মুখ খোলেনি। এখন তিনি মোটা অংকের টাকা দিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ ধরনের ক’রুচিপূর্ণ মানুষ শিক্ষক হিসেবে বহাল থাকতে পারেন না বলে জানান বক্তারা। এছাড়াও তাকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে তার যথোপযুক্ত শাস্তির দাবীও জানান বক্তারা ।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মুক্তারুল ইসলাম মুক্তার ব্যক্তিগত মুঠোফোনে (০১৭২১০১১৪২৮ ) যোগাযোগ করা হলে তার স্ত্রী তামান্না অক্তার লাকী জানান-
মুক্তারুল ইসলাম বাসায় নেই এবং তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যে। তিনি একজন আদর্শ শিক্ষক এবং আদর্শ পিতা। এলাকার এবং বিদ্যালয়ের একটি ক’চক্রি মহল তাকে ফাসানোর জন্যই এসব করছে। এছাড়াও এ বিষয়ে মোটা অংকের টাকা দিয়ে সমাধানের ব্যাপরটিও মিথ্যে বলে তিনি জানান।

إرسال تعليق

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

أحدث أقدم