Page Nav

HIDE
ads banner

Breaking News:

latest

Top Ads

Pre-diabetes Tips: বর্ডার লাইনে সুগার? শুধু এই ২ জিনিসের দিকে নজর দিলেই রক্তশর্করা থাকবে নিয়ন্ত্রণে

আ জকাল ডায়াবেটিসের সমস্যা ঘরে ঘরে। প্রতি পাড়ায় সব পরিবারে অন্তত ১ জন করে ডায়াবেটিস আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া যাবেই। রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে...





Pre-diabetes Tips: বর্ডার লাইনে সুগার? শুধু এই ২ জিনিসের দিকে নজর দিলেই রক্তশর্করা থাকবে নিয়ন্ত্রণেজকাল ডায়াবেটিসের সমস্যা ঘরে ঘরে। প্রতি পাড়ায় সব পরিবারে অন্তত ১ জন করে ডায়াবেটিস আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া যাবেই। রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়লে সেখান থেকে আসে একাধিক সমস্যা। পরবর্তীতে কিডনি, চোখের উপর প্রভাব পড়ে। হার্টের সমস্যা আসে। তাই সময় থাকতে থাকতেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

অতিরিক্ত ক্যালোরির খাবার খেলে এবং কোনও রকম শরীরচর্চা না করলে তখনই রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এই সুগার যদি একবার ধরে তাকে তাড়ানো খুব মুশকিল।

কিন্তু সঠিক ডায়েট, শরীরচর্চা আর চিকিত্‍সকের পরামর্শ মেনে চললে তা সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন হরমোনের ক্ষরণ হয়। সেই হরমোন যদি খুব কম পরিমাণে ক্ষরিত হয় বা ক্ষরণ একেবারেই বন্ধ হয়ে যায় তখনই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে তাকে প্রি- ডায়াবেটিক বলা হয়। যেহেতু খুব বেশি বাড়ে না তাই একে টাইপ ২ ডায়াবেটিস বলা যায় না। অতিরিক্ত টেনশন, দীর্ঘদিন ধরে হরমোনের ওষুধ খেলে এই ধরণের সমস্যা আসতেই পারে। এই পর্যায়কে বর্ডার লাইন ডায়াবেটিস বলা হয়।

এই প্রি-ডায়াবেটিস পর্যায়ে যদি রক্ত শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা না যায় তাহলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস আসতে মোটেই খুব বেশি সময় লাগে না। টাইপ ২ ডায়াবেটিস শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। কারণ এই ডায়াবেটিসে স্নায়ুর উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। সেই সঙ্গে কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গেরও ক্ষতি হয়। আর তাই প্রি-ডায়াবেটিসে এই দুটি জিনিসের দিকে নজর দিতেই হবে। রোগীকে কী খেতে হবে আর রোগীর কী খাওয়া উচিত এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। নিয়ম করে ডায়েট করলে প্রি-ডায়াবেটিস সহজেই দূর করা যায়।

NCBI-তে প্রকাশিত গবেষণা বলছে, ডায়াবেটিসের এই পর্যায়ে কম ক্যালরি, কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, উচ্চ ফাইবার এবং হাই প্রোটিন রয়েছে এরকম খাবারই বেশি করে খেতে হবে। রোজকার ডায়েটের মধ্যে মটরশুঁটি, কুইনোয়া, ওটস, বিভিন্ন ফল, সবজি, বাদাম, সোয়াবিন, ডিম, মাংস, পনির ও বিভিন্ন বীজ রাখুন। রোজ ক্যালোরি আর প্রোটিন মেপে খেতে হবে।

যত ক্যালোরির ডায়েট হবে তার সঙ্গে কত ক্যালোরি ঝরাতে পারছেন তাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। রোজ একটা করে ডিম সিদ্ধ করে খান। চিকেনও রোজ খান কিন্তু ৭৫ গ্রামের বেশি নয়। এছাড়াও সোয়াবিন, ডাল, সবজা সিড, চিয়া সিডস, কুমড়ো বীজ এসব রোজ খেতে পারলে খুবই ভাল। সকালে উঠে খালিপেটে ৪ টে করে ভেজানো আমন্ড খান। যত স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন ততই সুস্থ থাকবেন। পাঁউরুটি বিশেষত ময়দার তৈরি যে কোনও রকম খাবার, মিষ্টি, সোডা, জুস, প্যাকেটজাত খাবার, অ্যালকোহল, জাঙ্ক ফুড, ক্যাফিন, চিনি রয়েছে এমন পানীয় থেকে একেবারেই দূরে থাকুন।

No comments

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Latest Articles