সাতক্ষীরা, হরিহরনগরে হিন্দু দোকানে লুটপাট এবং আগুন

 

গত ২২ এপ্রিল শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার দিকে সাতক্ষীরা-তালা উপজেলার খেশরা ইউনিয়নের হরিহরনগর বাজারের রাধাকৃষ্ণ কসমেটিকস ও বস্ত্রালয়ে লুটপাট করে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।  এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীরা।     খবর পেয়ে রবিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাতক্ষীরা-১ আসনের (তালা-কলারোয়া) মাননীয় সংসদ সদস্য অ্যাড মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, পরিদর্শনকালে তিনি বলেন-  'রাধাকৃষ্ণ কসমেটিকস ও রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড এবং লুট করা হয়েছে। এর সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।'    এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, তালা থানার অফিসার ইনচার্জ চৌধুরী রেজাউল করিম, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ কামরুল ইসলাম লাল্টু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক রাজিব হোসেন রাজু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এস এম লিয়াকত হোসেন, ইউপি সদস্য শামসুল হক মোড়ল প্রমুখ।    রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী দেবাশীষ দেবনাথের ভাতিজা পলাশ দেবনাথ জানান-  প্রতিদিনের মতো মালামাল বিক্রি শেষে রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়িতে চলে যান তার কাকা। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে কে বা কারা তার মুদি দোকান ও তার কাকার রাধাকৃষ্ণ বস্ত্র বিতানের তালা ভেঙে দুই দোকান থেকে নগদ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে চলে যাওয়ার সময় কাকা দেবাশীষ দেবনাথের রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। রাত গভীর হওয়ায় তারাসহ স্থানীয়রা বুঝে ওঠার আগেই তার কাকার দোকানের সমস্ত মালামাল আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে তার কাকার প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।    এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক দেবাশীষ দেবনাথ লিখিত অভিযোগ করতে তালা থানায় অবস্থান করছেন বলে জানান তার ভাতিজা পলাশ দেবনাথ।    হরিহরনগর বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য শামসুল হক মোড়ল জানান-  দোকান মালিকদের গাফিলতির কারণে বাজারে স্থায়ীভাবে নাইটগার্ড রাখা সম্ভব হয় না। নাইটগার্ড থাকলে এত বড় ক্ষতি হত না। দোকানদারদের সাথে আলোচনা করে বাজারে স্থায়ীভাবে নাইটগার্ড রাখার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি।    তালা থানার অফিসার ইনচার্জ চৌধুরী রেজাউল করিম জানান-  খবর পেয়ে এমপি মহাদয়ের সাথে তিনিও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে এটা পরিকল্পিতভাবে লাগানো হয়েছে কিনা তা তদন্ত না করে এখনি বলা যাচ্ছে না।

গত ২২ এপ্রিল শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার দিকে সাতক্ষীরা-তালা উপজেলার খেশরা ইউনিয়নের হরিহরনগর বাজারের রাধাকৃষ্ণ কসমেটিকস ও বস্ত্রালয়ে লুটপাট করে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।

এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীরা। 


খবর পেয়ে রবিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাতক্ষীরা-১ আসনের (তালা-কলারোয়া) মাননীয় সংসদ সদস্য অ্যাড মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, পরিদর্শনকালে তিনি বলেন-

'রাধাকৃষ্ণ কসমেটিকস ও রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড এবং লুট করা হয়েছে। এর সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।'


এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার, তালা থানার অফিসার ইনচার্জ চৌধুরী রেজাউল করিম, ইউপি চেয়ারম্যান শেখ কামরুল ইসলাম লাল্টু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক রাজিব হোসেন রাজু, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এস এম লিয়াকত হোসেন, ইউপি সদস্য শামসুল হক মোড়ল প্রমুখ।


রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী দেবাশীষ দেবনাথের ভাতিজা পলাশ দেবনাথ জানান-

প্রতিদিনের মতো মালামাল বিক্রি শেষে রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়িতে চলে যান তার কাকা। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে কে বা কারা তার মুদি দোকান ও তার কাকার রাধাকৃষ্ণ বস্ত্র বিতানের তালা ভেঙে দুই দোকান থেকে নগদ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে চলে যাওয়ার সময় কাকা দেবাশীষ দেবনাথের রাধাকৃষ্ণ বস্ত্রালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। রাত গভীর হওয়ায় তারাসহ স্থানীয়রা বুঝে ওঠার আগেই তার কাকার দোকানের সমস্ত মালামাল আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে তার কাকার প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।


এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক দেবাশীষ দেবনাথ লিখিত অভিযোগ করতে তালা থানায় অবস্থান করছেন বলে জানান তার ভাতিজা পলাশ দেবনাথ।


হরিহরনগর বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য শামসুল হক মোড়ল জানান-

দোকান মালিকদের গাফিলতির কারণে বাজারে স্থায়ীভাবে নাইটগার্ড রাখা সম্ভব হয় না। নাইটগার্ড থাকলে এত বড় ক্ষতি হত না। দোকানদারদের সাথে আলোচনা করে বাজারে স্থায়ীভাবে নাইটগার্ড রাখার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি।


তালা থানার অফিসার ইনচার্জ চৌধুরী রেজাউল করিম জানান-

খবর পেয়ে এমপি মহাদয়ের সাথে তিনিও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তবে এটা পরিকল্পিতভাবে লাগানো হয়েছে কিনা তা তদন্ত না করে এখনি বলা যাচ্ছে না।

Post a Comment

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Previous Post Next Post