Page Nav

HIDE
ads banner

Breaking News:

latest

Top Ads

দীর্ঘ 62 ঘন্টা লড়াই করে ধ্বংসস্তূপ থেকে বাঁচানো গেল দুই বোনকে

 তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর তছনছ দুই দেশ। চারদিকে মৃত্যু মিছিল-হাহাকার। চলছে উদ্ধারকার্য। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া দুই মহিলাকে দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা ...

তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর তছনছ দুই দেশ।    চারদিকে মৃত্যু মিছিল-হাহাকার। চলছে উদ্ধারকার্য। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া দুই মহিলাকে দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় গাজিয়ানটেপ সরকারি কার্যালয় থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।    জানা গিয়েছে, ওই দুই মহিলা ফাতেমা দেমির, বয়স ২৫, ও তার বোন মেরভি ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছিলেন। দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর তাদের জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।  দীর্ঘ লড়াইয়ের পর, ফাতেমা দেমির উদ্ধারকারীদের জানান, যখন ভূমিকম্প হয় তখন হুসরা নামের এক আত্মীয় তাঁর কাছেই ছি্লেন। তিনি জানান, 'যখন ভূমিকম্প হয়, তখন আমার মাথার উপর একটি কংক্রিটের স্লাব এসে পড়ে। আমি মেঝেতে পড়ে যাই। পাশেই হুসরা ছিল। আমি চাপা পড়া অবস্থায় কয়েকবার তাঁর হাত ধরার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি।' শক্তিশালী ভূমিকম্পে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও প্রতিবেশি সিরিয়ার তুক্তি সীমান্তবর্তী এলাকা। দুই দেশেই উদ্ধার কাজ এখনও চলছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশ্নকা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে মৃত্যু সংখ্যা।

 তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর তছনছ দুই দেশ।


চারদিকে মৃত্যু মিছিল-হাহাকার। চলছে উদ্ধারকার্য। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া দুই মহিলাকে দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় গাজিয়ানটেপ সরকারি কার্যালয় থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।


জানা গিয়েছে, ওই দুই মহিলা ফাতেমা দেমির, বয়স ২৫, ও তার বোন মেরভি ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছিলেন। দীর্ঘ ৬২ ঘণ্টা পর তাদের জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

দীর্ঘ লড়াইয়ের পর, ফাতেমা দেমির উদ্ধারকারীদের জানান, যখন ভূমিকম্প হয় তখন হুসরা নামের এক আত্মীয় তাঁর কাছেই ছি্লেন। তিনি জানান, 'যখন ভূমিকম্প হয়, তখন আমার মাথার উপর একটি কংক্রিটের স্লাব এসে পড়ে। আমি মেঝেতে পড়ে যাই। পাশেই হুসরা ছিল। আমি চাপা পড়া অবস্থায় কয়েকবার তাঁর হাত ধরার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি।' শক্তিশালী ভূমিকম্পে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল ও প্রতিবেশি সিরিয়ার তুক্তি সীমান্তবর্তী এলাকা। দুই দেশেই উদ্ধার কাজ এখনও চলছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশ্নকা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে মৃত্যু সংখ্যা।

No comments

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Latest Articles