Page Nav

HIDE
ads banner

Breaking News:

latest

Top Ads

১০ পড়ুয়াকে মল-মূত্র খাওয়ালেন মাদরাসা শিক্ষক!

বরগুনার আমতলী পৌর শহরের একটি মাদরাসায় মোবাইল ফোনে শিক্ষকর মেয়ের ছবি তোলার অপরাধে বিচারের নামে ১০ শিক্ষার্থীকে মারধর এবং মল - মূত্র খাইয়ে ...


বরগুনার আমতলী পৌর শহরের একটি মাদরাসায় মোবাইল ফোনে শিক্ষকর মেয়ের ছবি তোলার অপরাধে বিচারের নামে ১০ শিক্ষার্থীকে মারধর এবং মল - মূত্র খাইয়ে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে মাদরাসা শিক্ষক ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে । ওই ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে । C47 % জানা গেছে , পৌর শহরের মাদানীনগর জামিয়া সাইয়্যেদেনা ফাতিমা বালিকা হাফিজিয়া মাদরাসার শিক্ষক মোসা . তাসলিমা বেগম , তার স্বামী মো . আব্দুর রশিদ , ছেলে মো . তাইয়েব ও মেয়ে মোসা . নুসরাত এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও ) কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীদের বয়স ১০ থেকে ১২ বছরের মধ্যে । গত শনিবার ( ৩ জুন ) ওই ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা বাড়ি গেলে তাদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ বোধ করে ।     একপর্যায়ে তাদের পেটে ব্যথা ও পাতলা পায়খানা শুরু হয় । অবস্থা খারাপ হওয়ায় সোমবার সকালে তাদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে চিকিৎসা দেওয়া হয় । আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক কাঙ্খিতা মণ্ডল জানান , সোমবার সকালে মাদরাসায় পড়ুয়া তিন ছাত্রীকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে ।     এ বিষয়ে জানতে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যতম অভিযুক্ত মাওলানা আব্দুর রশিদ ১০ ছাত্রীকে ‘ মলমূত্র ’ খাওয়ানোর কথা স্বীকার করে বলেন , গত শুক্রবার রাতে মোবাইলে আমার ( আব্দুর রশিদের ) মেয়ে নুসরাতের ছবি তোলায় শনিবার তাদের বিচার করেছি এবং মাদরাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছি । নির্যাতনের শিকার ওই ছাত্রীরা জানায় , ছবি তোলার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট । ওই ঘটনায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা রবিবার রাতে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও ) বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন । ||      আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) এ কে এম মিজানুর রহমান বলেন , ওই বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি । অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে । ডিবিসি / কেএমএল ( ( - ) ) বরগুনা আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম মুঠোফোনে বলেন , অভিযোগ পেয়েছি , ঘটনা তদন্ত সাপেক্ষে সত্যতা পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।


বরগুনার আমতলী পৌর শহরের একটি মাদরাসায় মোবাইল ফোনে শিক্ষকর মেয়ের ছবি তোলার অপরাধে বিচারের নামে ১০ শিক্ষার্থীকে মারধর এবং মল - মূত্র খাইয়ে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে মাদরাসা শিক্ষক ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে । ওই ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে । C47 % জানা গেছে , পৌর শহরের মাদানীনগর জামিয়া সাইয়্যেদেনা ফাতিমা বালিকা হাফিজিয়া মাদরাসার শিক্ষক মোসা . তাসলিমা বেগম , তার স্বামী মো . আব্দুর রশিদ , ছেলে মো . তাইয়েব ও মেয়ে মোসা . নুসরাত এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও ) কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীদের বয়স ১০ থেকে ১২ বছরের মধ্যে । গত শনিবার ( ৩ জুন ) ওই ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা বাড়ি গেলে তাদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ বোধ করে ।



 একপর্যায়ে তাদের পেটে ব্যথা ও পাতলা পায়খানা শুরু হয় । অবস্থা খারাপ হওয়ায় সোমবার সকালে তাদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এনে চিকিৎসা দেওয়া হয় । আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক কাঙ্খিতা মণ্ডল জানান , সোমবার সকালে মাদরাসায় পড়ুয়া তিন ছাত্রীকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে । 


এ বিষয়ে জানতে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যতম অভিযুক্ত মাওলানা আব্দুর রশিদ ১০ ছাত্রীকে ‘ মলমূত্র ’ খাওয়ানোর কথা স্বীকার করে বলেন , গত শুক্রবার রাতে মোবাইলে আমার ( আব্দুর রশিদের ) মেয়ে নুসরাতের ছবি তোলায় শনিবার তাদের বিচার করেছি এবং মাদরাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছি । নির্যাতনের শিকার ওই ছাত্রীরা জানায় , ছবি তোলার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট । ওই ঘটনায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা রবিবার রাতে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও ) বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন । ||



আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) এ কে এম মিজানুর রহমান বলেন , ওই বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি । অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে । ডিবিসি / কেএমএল ( ( - ) ) বরগুনা আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম মুঠোফোনে বলেন , অভিযোগ পেয়েছি , ঘটনা তদন্ত সাপেক্ষে সত্যতা পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

No comments

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Latest Articles