দুই এসএসসি পরিক্ষার্থী ইভটিজিং ও মারধরের শিকার -

টাঙ্গাইল-ঘাটাইল উপজেলায় ধলাপাড়ার এসইউপি উচ্চ বিদ্যালয়ের দুই কোচ আদিবাসী এসএসসি পরিক্ষার্থীকে স্থানীয় বখাটে কর্তৃক উত্যক্ত, ইভটিজিং ও মারধরের শিকার হয়েছে।  গত ১৪ মে ২০২৩, আনুমানিক ২ টার দিকে পরীক্ষা শেষে বাড়ী ফেরার পথে মলাজানি মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।  স্থানীয় সূত্রে জানা যায়- ঘাটাইল উপজেলায় ধলাপাড়ার এসইউপি উচ্চ বিদ্যালয়ের কোচ আদিবাসী দুই এসএসসি পরিক্ষার্থী তমা রানী(ময়না) বর্মন(১৭) এবং দিপু রানী বর্মন(১৭) পরীক্ষা শেষে বাড়ী ফেরার পথে আনুমানিক ২ টার দিকে মলাজানি মোড়ে স্থানীয় চার বখাটে কর্তৃক উত্যক্ত ও ইভটিজিং এর শিকার হয়।   এসময় সাথে থাকা ময়না রানীর স্বামী বাংলাদেশ কোচ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অংকিত কুমার সিংহ প্রতিবাদ করলে তাদের তিন জনকে বেধরক মারধর করে বখাটে ছেলেরা। এতে মারধরের শিকার তিন জনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম হয়েছে বলেও জানা গেছে।      অভিযুক্ত চার বখাটে হলেন- ১. খুরশেদ আলমের ছেলে মোঃ মোছা, ২. আবু বক্কর (বাক্কা)র ছেলে মোঃ জিহাদ, ৩. মুক্তার আলীর ছেলে মোঃ হালিম, এবং ৪. হানিফের ছেলে মোঃ নয়ন। তারা একই উপজেলার (চৈতার বাঈদ) দেওপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।  ঘটনার পর ময়না রানীর মা দিপালী রানী সরকার ঘাটাইল থানায় লিখিত ভাবে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।  বাংলাদেশ কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন জানায়- ঘটনাটি জানার সাথে সাথে আমরা টাঙ্গাইল জেলা শাখা এবং ঘাটাইল উপজেলা শাখা থানার ওসি মহোদয়ের সাথে তাৎক্ষণিক ভাবে যোগাযোগ করেছি। ওসি মহোদয় ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠিয়েছেন এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে যথাযত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান তারা।

 টাঙ্গাইল-ঘাটাইল উপজেলায় ধলাপাড়ার এসইউপি উচ্চ বিদ্যালয়ের দুই কোচ আদিবাসী এসএসসি পরিক্ষার্থীকে স্থানীয় বখাটে কর্তৃক উত্যক্ত, ইভটিজিং ও মারধরের শিকার হয়েছে।


গত ১৪ মে ২০২৩, আনুমানিক ২ টার দিকে পরীক্ষা শেষে বাড়ী ফেরার পথে মলাজানি মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।


স্থানীয় সূত্রে জানা যায়- ঘাটাইল উপজেলায় ধলাপাড়ার এসইউপি উচ্চ বিদ্যালয়ের কোচ আদিবাসী দুই এসএসসি পরিক্ষার্থী তমা রানী(ময়না) বর্মন(১৭) এবং দিপু রানী বর্মন(১৭) পরীক্ষা শেষে বাড়ী ফেরার পথে আনুমানিক ২ টার দিকে মলাজানি মোড়ে স্থানীয় চার বখাটে কর্তৃক উত্যক্ত ও ইভটিজিং এর শিকার হয়। 


এসময় সাথে থাকা ময়না রানীর স্বামী বাংলাদেশ কোচ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অংকিত কুমার সিংহ প্রতিবাদ করলে তাদের তিন জনকে বেধরক মারধর করে বখাটে ছেলেরা। এতে মারধরের শিকার তিন জনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম হয়েছে বলেও জানা গেছে।






অভিযুক্ত চার বখাটে হলেন- ১. খুরশেদ আলমের ছেলে মোঃ মোছা, ২. আবু বক্কর (বাক্কা)র ছেলে মোঃ জিহাদ, ৩. মুক্তার আলীর ছেলে মোঃ হালিম, এবং ৪. হানিফের ছেলে মোঃ নয়ন। তারা একই উপজেলার (চৈতার বাঈদ) দেওপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।


ঘটনার পর ময়না রানীর মা দিপালী রানী সরকার ঘাটাইল থানায় লিখিত ভাবে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।


বাংলাদেশ কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন জানায়- ঘটনাটি জানার সাথে সাথে আমরা টাঙ্গাইল জেলা শাখা এবং ঘাটাইল উপজেলা শাখা থানার ওসি মহোদয়ের সাথে তাৎক্ষণিক ভাবে যোগাযোগ করেছি। ওসি মহোদয় ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠিয়েছেন এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে যথাযত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান তারা।

Post a Comment

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Previous Post Next Post