সুকমল চন্দ্রের মাছের খাদ্য, জালসহ সরঞ্জামাদি রাখার ঘরে, রাতের আঁধারে অগ্নিসংযোগ

গত ২৯ মার্চ বুধবার দিবাগত রাতে গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শাখাহার ইউনিয়নের আলী গ্রামের সুকমল চন্দ্রের পুকুরপাড়ে মাছের খাদ্য, জালসহ সরঞ্জামাদি রাখার ঘরে রাতের আঁধারে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। গত বছর একই পুকুরে রাতের আঁধারে বিষ প্রয়োগ করে ২৫ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করে। এখন আবার তার লাখ খানেক টাকার ক্ষতি করে।  গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আলীগ্রামের “আলীগ্রাম মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি” র সভাপতি শ্রী সুকমল চন্দ্র ভক্তের মাছের ঘের কোচ পুকুর পাড়ে মাছের খাদ্য,জাল,ওষুধসহ সরঞ্জামাদি রাখার ঘরটি কে বা কারা রাতের আঁধারে অগ্নিসংযোগ করেছে। দুষ্কৃতকারীর দেয়া আগুনে ঘরটি এবং ঘরের মধ্যে থাকা সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। যার ক্ষতির পরিমান প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা বলে তিনি জানিয়েছেন। উল্লেখ্য- গত বছরেও (১৯ আগষ্ট, ২০২২ ইং) সুকমল চন্দ্র ভক্তের উক্ত পুকুরে কে বা কারা রাতের আঁধারে বিষ প্রয়োগ করে অনুমানিক ২৫ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করায় আর্থিকভাবে সম্পুর্ন ক্ষতিগ্রস্থ সুকমল ভক্ত বিভিন্ন ব্যাক্তি ও এনজিও থেকে ঋণ করে মাছ চাষ শুরু করলে আবারো তার ক্ষতি করতে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা। ক্ষতিগ্রস্থ সুকমল ভক্ত কান্না বিজড়িত কণ্ঠে জানান- বার বার এভাবে আমার ব্যাবসায় ক্ষতি করে আমাকে পথে বসাতেই এমন ঘটনা। আমি হিন্দু বলেই কি আমার উপরে ঘৃণ্যতম আর্থিক ক্ষতির চেস্টা করা হচ্ছে..? আমি প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণের দাবী জানাচ্ছি।

 গত ২৯ মার্চ বুধবার দিবাগত রাতে গাইবান্ধা-গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শাখাহার ইউনিয়নের আলী গ্রামের সুকমল চন্দ্রের পুকুরপাড়ে মাছের খাদ্য, জালসহ সরঞ্জামাদি রাখার ঘরে রাতের আঁধারে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। গত বছর একই পুকুরে রাতের আঁধারে বিষ প্রয়োগ করে ২৫ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করে। এখন আবার তার লাখ খানেক টাকার ক্ষতি করে।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আলীগ্রামের “আলীগ্রাম মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি” র সভাপতি শ্রী সুকমল চন্দ্র ভক্তের মাছের ঘের কোচ পুকুর পাড়ে মাছের খাদ্য,জাল,ওষুধসহ সরঞ্জামাদি রাখার ঘরটি কে বা কারা রাতের আঁধারে অগ্নিসংযোগ করেছে। দুষ্কৃতকারীর দেয়া আগুনে ঘরটি এবং ঘরের মধ্যে থাকা সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। যার ক্ষতির পরিমান প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা বলে তিনি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য-
গত বছরেও (১৯ আগষ্ট, ২০২২ ইং) সুকমল চন্দ্র ভক্তের উক্ত পুকুরে কে বা কারা রাতের আঁধারে বিষ প্রয়োগ করে অনুমানিক ২৫ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করায় আর্থিকভাবে সম্পুর্ন ক্ষতিগ্রস্থ সুকমল ভক্ত বিভিন্ন ব্যাক্তি ও এনজিও থেকে ঋণ করে মাছ চাষ শুরু করলে আবারো তার ক্ষতি করতে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে এলাকাবাসীর ধারণা।
ক্ষতিগ্রস্থ সুকমল ভক্ত কান্না বিজড়িত কণ্ঠে জানান-
বার বার এভাবে আমার ব্যাবসায় ক্ষতি করে আমাকে পথে বসাতেই এমন ঘটনা। আমি হিন্দু বলেই কি আমার উপরে ঘৃণ্যতম আর্থিক ক্ষতির চেস্টা করা হচ্ছে..? আমি প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণের দাবী জানাচ্ছি।

Post a Comment

আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!

Previous Post Next Post