বাংলাদেশের জন্য ২০২৩ সাল তেমন ভালো নয়। কারণ মঙ্গলের অশুভ প্রভাব রক্তপাত ও নানারকম উত্তেজনা বিরাজ করতে পারে। তার জন্য বর্তমান সরকারকে শান...
বাংলাদেশের জন্য ২০২৩ সাল তেমন ভালো নয়। কারণ মঙ্গলের অশুভ প্রভাব রক্তপাত ও নানারকম উত্তেজনা বিরাজ করতে পারে। তার জন্য বর্তমান সরকারকে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য পদক্ষেপ নেয়া উচিত হবে। নতুন বছর নিয়ে প্রখ্যাত জ্যোতিষ বিজ্ঞানী ড. মাধব আচার্য্যরে করা ভবিষ্যদ্বাণী থেকে এমন ধারণাই মিলছে। ড. আচার্য্য দীর্ঘ চার যুগেরও অধিক কাল ধরে দেশ-বিদেশের রাজকীয় ও বরণীয় ব্যক্তির নির্ভুল ভবিষ্যদ্বাণী করে থাকেন। তিনি ২০২৩ সালের গ্রহ সন্নিবেশ নিয়ে তার গবেষণামূলক মত প্রকাশ করেন। ড. মাধব আচার্য্যরে মতে, ২০২৩ সালের প্রথম সূর্যোদয় ধনু রাশিতে। গ্রহরাজ রবি ও জ্ঞানী গ্রহ বুধ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ে অবস্থান করায় অশুভ। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দেবগুরু বৃহস্পতি খুব শুভ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে অশুভ রাহু এবং চন্দ্র।বৈদেশিক মন্ত্রণালয় অশুভ মঙ্গল। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অশুভ কেতু অবস্থান করছে।
রোববার দশমী অশ্বিনী নক্ষত্রে একাদশী তিথি নিয়ে ২০২৩ সাল শুরু হচ্ছে। গবেষণা মতে, বিশ্ব হরোস্কোপে জোরালো বৃহস্পতি অবস্থান করায় যুদ্ধের ভয়াবহতা তেমন বৃদ্ধি পাবে না। রাজন্য ব্যক্তিরা তাদের নিজের ভুল বোঝাবুঝি উপলব্ধি করতে পারবে। সবাই পৃথিবীর উন্নতির জন্য চেষ্টা করবেন। তবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে অশুভ গ্রহের জোর বেশি থাকায় মহিলা নেতৃত্বের প্রভাব বিদ্যমান থাকবে। বিদেশ মন্ত্রণালয়ে অশুভ মঙ্গলের কারণে বারবার সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা থাকবে তবে বড় ধরনের নয়। গবেষণা মতে, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অশুভ কেতু ও রাহুর জোরালো দৃষ্টি থাকায় রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপে বারবার ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তার জন্য দেশে অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা সমস্যার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। গবেষণায় দেখা যায়, কোনো প্রতিষ্ঠিত খ্যাতিমান ব্যক্তির জীবনাবসানের সম্ভাবনা দেখা যায়।
বাংলাদেশের জন্য ২০২৩ সাল তেমন ভালো নয়। কারণ মঙ্গলের অশুভ প্রভাব রক্তপাত ও নানারকম উত্তেজনা বিরাজ করতে পারে। তার জন্য বর্তমান সরকারকে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য পদক্ষেপ নেয়া উচিত হবে। গবেষণা মতে দেখা যায় বর্তমান সরকার একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আরও শক্তিশালী হবে। বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনের একটি সুন্দর রূপরেখা আসতে পারে। বিরোধী দলের উচিত ঠা-া মেজাজে অগ্রসর হয়ে গঠনমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিও উঠতে পারে। গবেষণা মতে ২০২৩ সাল বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জের বছর হিসেবে বিবেচিত হবে।
২০২৩ সাল ভারতের জন্য তেমন ভালো নয়। গবেষণা মতে শনির জোরালো অশুভ প্রভাব বিদ্যমান। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভারত এগিয়ে আসতে পারে। তবে প্রাকৃতিক অবস্থা ভালো নয়। ভারতের বর্তমান সরকারের নানান কল্যাণমুখী পদক্ষেপ দেশটির অনেক সমস্যার সমাধান করবে। চীনের সঙ্গে গত বছরের মতো সমস্যা লেগে থাকবে।
No comments
আপনার কমেন্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!